অনলাইলে যে টাকা আয় করা সম্ভব তা হয়ত অনেকে
জানেন। এবং বর্তমানে অনেকে টাকা আয় করা শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের এই অনলাইনে কাজ
করাকে ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং বলা হয়।
বর্তমানে
বাংলাদেশ,পাকিস্তান,ফিলিপাইন,ইন্ডিয়া ইতাদি দেশগুলোতে অউটসোর্চিং একটি জনপ্রিয়
মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বাড়িতে বসে বা ঘরে বসে টাকা আয় করা যায় বলে এর জনপ্রিয়তা এতটা
বেশি। ঘরে বসে টাকা আয় করার এটা একটি ভাল মাধ্যম। যেমন এটা করতে হলে বাইরে কোন
জাগায় যেতে হয় না আবার সাধারন চাকরির থেকে এতে অনেক বেশি টাকা আয় করা সম্ভব। এই
কাজ গুলো যেহেতু ইন্টারনেট ভিত্তিক তাই যুবক এবং কিশোর এই পেশায় বেশি নিয়োজিত
হচ্ছে। আমিও একজন ফ্রিলাঞ্চার এবং একটি প্রতিষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণ ফ্রি শিখেছি। এবং
আমি বর্তমানে সেখানে কাজ শিখছি। প্রতিষ্ঠানের নাম UNIQUE
SOFT BD
(
uniquesoftbd.com)
অনেকে হয়ত আর টিভিতে আমাদের সাক্ষাৎকার
দেখেছেন। ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং সম্বন্ধে বলতে গেলে অনেকে এখন এর দিকে ঝুকে পরছে
কিন্তু ভাল দক্ষতা এবং ভালোভাবে না জানার কারনে অনেকে এই কাজ থেকে সরে যাওয়ার মত
কাজ করছে। তারা মনে করেন এখান থেকে ভাল টাকা আয় করা সম্ভব নয়। আবার যারা এই কাজে
এখন নিজুক্ত আছেন কিন্তু কোন কাজ পাচ্ছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা।
যারা ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং এ নতুন তাদের
সব চাইতে বড় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হচ্ছে, প্রথমে ভাল মত ইংরেজি না জানা
এবং দ্বিতীয় হচ্ছে কিভাবে সহজে প্রথম প্রোজেক্ট পাওয়া যাবে। তো আজকে
ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং এ কিভাবে প্রথম প্রোজেক্ট পাওয়া যায়এটা নিয়ে লিখব।
ফ্রিলাঞ্চ, ফ্রিলাঞ্চার,ফ্রিলাঞ্চিং এর মানে দাড়ায় নিজেকে এমপ্লয়ার করা। এর কাজ অনেক
প্রোজেক্ট এর সাথে কাজ করা কোন একটি কোম্পানির সাথে না। ফ্রিলাঞ্চারা হচ্ছে
স্বাধীন পেশাজীবী বা মুক্ত পেশাজীবী।
ফ্রিলাঞ্চার কথাটি প্রথম ব্যাবহার করেন স্যার
ওয়াল্টার স্কট, আয়ভেনহো (১৮২০)। মেডিইভাল মারচেনারি ওয়ারিওর আর ফ্রিলাঞ্চ। এর মানে যোদ্ধা কোনদিন কোন
জমিদারের সেবা গ্রহন করবে না। আবার বিনামুল্যে কোন কাজ করবেনা।
এবার
ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং সম্বন্ধে বলা যাক। ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং প্রায়
এক। তাও কিছুটা পার্থক্য আছে যেমন ফ্রিলাঞ্চিং মানে নিজেকে এমপ্লয়ার করা এর
আউটনসোর্চিং এর মানে অন্য কার কাজ নিজে
করে দেওয়া।
কিভাবে ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং চাকরি পাবেন
বা প্রোজেক্ট পাবেন।
অনেক ভাল ভাল ফ্রিলঞ্চারা লক্ষ করে দেখবেন
তাদের এখন অনেক কাজ আছে আবার বিকালে বা কিছুক্ষণ পরে না থাকতে পারে। আবার একমাসে
অনেক টাকা আয় হয় আবার পরের মাসে কিছু হয় না।
তাই ওডেস্ক ওয়েবইনারে তারা বলছে একসাথে অনেক
কাজ করতে। অনেকে বলতে পারেন একটা প্রোজেক্ট তো পাওয়া যায় না অনেক কিভাবে পাব।
তাদের বলছি, ফ্রিলাঞ্চিং এর মানে নিজেকে মার্কেটিং করা যে জত নিজেকে মার্কেটিং
করতে পারবে সে অনেক বেশি প্রোজেক্ট পাবে। আর নিজেকে মার্কেটিং করতে হলে জা জা করতে
হবে তা হচ্ছে।
এর তিনটা ধাপ আছে এগুলা করলে প্রোজেক্ট
পাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেড়ে যায়। প্রথম যেটা করতে হবে
একটি ভাল মানের প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।
দ্বিতীয় যেটা সেটা হচ্ছে কভার লেটার এবং
সব শেষে ক্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট।
কিভাবে ভাল মানের
প্রোফাইল তৈরি করবেনঃ
ভালমানের প্রোফাইল তৈরি করতে পারলে আপনার কাজ
পাওয়ার আসংখা অনেক বেড়ে যায়। প্রায় ৫০-৬০%
কাজ পাওয়া যায় প্রোফাইলের উপর ভিত্তি করে। তাই প্রোফাইল একটা ভাল বিষয় কাজ পাওয়ার
জন্য।
তাছাড়া একটি প্রোফাইলে অনেক উপাদান থাকে
যেমনঃ ছবি, নাম, টাইটেল, স্কিল, ওভারভিউ,
পোর্টফলিও, স্কিল টেস্ট, পড়াশোনার সনদপত্র, যব হিস্টরি, ফিডব্যাক, ইত্যাদি।
আপনার ছবিটিতে কোন কাজ করবেন না এবং সব সময়
আপনার আসল ছবিটি ব্যাবহার করুন। কাজ করা বলতে ফটোশপ এর দ্বারা উজ্জ্বল করা বা আরও
সুন্দর করার চেষ্টা করবেন না । আপনার ছবিটি যেমন উঠেছে ঠিক তেমন ছবি ব্যাবহার
করুন। অনেকে আছে যারা তাদের ছবির জায়গায় কার্টুন এবং অন্য জিনিসের ছবি দিয়ে থাকে।
ভুলেও এই কাজটি করবেন না। এবার আপনি যে ছবিটা তুলবেন এবং আপনার প্রোফাইলে দিবেন
সেটা যেন ৬০% আপনার চেহারা দেখা যায় এবং ৪০% শরীর। ওডেস্ক কিছু দিন আগে বিষয়টি
আলোচনা করেছে। এবং আপনি যে ছবি আপনার প্রোফাইলে ব্যাবহার করবেন সেই ছবি আপনার
জিটক,স্ক্যাইপ এবং অন্যআন্য যোগাযোগের স্থানে ব্যাবহার করুন। এতে করে আপনার
ক্লাইন্ট আপনাকে সহজে চিনতে পারবে।
সব বায়ার চাই ভাল, সৎ, নির্ভরযোগ্য একজনকে।
তাই নাম একটি অতি গুরপ্তপুর্ন বিষয়। এটা বায়ারকে এম্প্রেস করার ভাল উপায়। অনেক
ফ্রিলাঞ্চার আছে যারা তাদের আসল নাম ব্যাবহার করে না। এটা খুব ভাল অভ্যাস না এটা
একটা বড় ধরণের খারাপ অভ্যাস। তাই আপনার আসল নামটা ব্যাবহার করুন যাতে বায়ার আপনাকে
খুব ভাল ভাবে চিনতে পারে। আপনার নাম যদি বড় হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে তা অবশ্যয় ছোট
করে নিতে হবে বা আপনাকে এমন নাম ব্যাবহার করতে হবে ব্যারের বলতে এবং মনে রাখতে
সাহায্য করে। যেমন আমার নাম তাইফুর রহমান সুজন এখানে আমাকে এমন্ন একটি নাম
ব্যাবহার করতে হবে কাতে করে ব্যারের মনে থাকে এবং বলতে পারে। নাম সিলেক্ট এর
ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যয় একবার চেক করে নিতে হবে যে ধরণের নাম বায়ার বা মনে রাখতে
পারে। কিন্তু আপনি যদি আপনার নাম আগে থেকে ব্যাবহার করে থাকেন তাহলে তা পরিবর্তন
করা সম্ভব না তাই বায়ার বা অন্য কারো সাথে চ্যাট করার পর আপনি যে নামতি পছন্দ করেন
তা ব্যাবহার করুন।
এমন সব টাইটেল ব্যাবহার করুন যা আপনি সত্যি
জানেন এবং আপনি করতে আগ্রহি। এমন কিছু এড করবেন না যে কাজের প্রতি আপনার কোন
ইন্টারেস্ট নেই।
যে স্কেল আপনি জানেন সেগুল এড করুন। যতটা সম্ভব কমস্কেল ব্যাবহার করুন। বেশি স্কেল
ব্যাবহার করলে ক্লাইন্ট বিরক্ত হতে পারে। তাই কম স্কিল ব্যাবহার করুন যা আপনি
সত্যি জানেন।
ওভারভিউ লেখাটা খুব একটা শক্ত কাজ , আবার জার
ওভারভিউ ভাল তার কাজ পাওয়ার আসংখা খুব বেশি। ওভারভিউ লিখতে গিয়ে অনেক ফ্রিলাঞ্চার
দ্বিধায় পড়ে যায়। তাই যেভাবে ওভারভিউ লিখতে হবেঃ
আমার মনে কিছু কাজ মাথায় রেখে আপনি যদি আপনার
ওভারভিউ লেখেন তাহলে আপনার ওভারভিউটা নিঃসন্দেহে ভাল হবে। যেমন আপনার ওভারভিউ এ
এমন কিছু লিখুন যা বায়ার আপনার সাথে জানতে
চাই, এবং জানার পর আপনাকে হায়ার করে থাকে। যেমন আপনি লিখতে পারেন আপনার কাজের
সার্ভিস কেমন, আপনি কতটা সৎ , কর্মনিষ্ঠ, এমং নির্ভরযোগ্য। কখন বায়ার কে আপনি
সরাসরি বলবেন আন আপনি সৎ বা কর্মনিষ্ঠ এতে করে ক্লাইন্ট বা বায়ার দ্বিধায় পড়ে
যাবে। আপনার লেখার ভিতর এমন কিছু লিখুন যাতে ক্লাইন্ট বা বায়ার বুজতে পারে আপনি সৎ
এবং কর্মনিষ্ঠ। আরও একটি জিনিস আপনি যোগ করতে পারেন যে আপনি কতক্ষণ অনলাইনে থাকেন।
এলাঞ্চে আলাদা একটি উপায় আছে আপনি ওভারভিউ থেকে
সর্ট ডেসক্রিপশন ব্যাবহার করুন। আপনাকে এই সকল কিছু ইংরেজিতে করতে হবে তাই
আপনি সহজ ইংরেজি ব্যাবহার করুন কারন আপনার প্রোফাইল ইংরেজ বায়াররাও দেখবে এবং নন
ইংরেজিরা দেখবে। আপনার যদি ইংরেজি লিখতে ভাল না লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুর
সাহায্য নিতে পারেন বা grammarly.com
এর সাহায্য নিতে পারেন সব লেখার পর আপনি আরও একবার চেক
করে নিন যদি কোন বানান ভুল হয়ে থাকে বা গ্রামারের ভুল থাকে সেটা ঠিক করে নিন।
পোর্টফলিও
মানে আপনি কি কি কাজ করেছেন তার স্যাম্পল। অনেক ফ্রিলাঞ্চার এর প্রোফাইল
দেখা যায় তারা কাজ করে এস ই ও এর কিন্তু তাদের পোর্টফলিওতে লোগোর ছবি দিয়ে রেখেছেন
এটা কখন করা ঠিক নয় আপনি যে কাজটি করেছেন ঠিক সেই কাজের পোর্টফলিও যোগ করুন। আপনি
এর জন্য সিনাপসর্ট,কাজের লিঙ্ক এবং আপনি যে কাজটি করেছেন তার সম্বন্ধে লিখতে
পারেন।
স্কিল টেস্ট এটা আপনার জন্য খুব গুরপ্তপুর্ন
বিষয় কারন আপনি যেহেতু নতুন তাই আপনাকে
প্রমান করার জন্য স্কিল টেস্ট ভাল একটি মাধ্যম। আপনার যদি স্কিল টেস্ট দেয়ার পর
অনেক পাস রেজাল্ট থাকে তার মানে আপনি কাজটি পারেন কিন্তু আপনার কোন অভিজ্ঞতা নেই। তাই
যতটা সম্ভব স্কিল টেস্ট দিতে থাকুন।
লেখাপড়ার সনদ, কাজের রেজাল্ট
|
লেখাপড়ার সনদ, কাজের ইতিহাস যতটা আপনার আছে
তা সব যোগ করুন। আর তা যোগ করুন আপনার খুশি মত মানে এটা আপনার কাজের সাথে মিল না
থাকলেও চলবে। কিন্তু আপনি কখন এমন কিছু যোগ করবেন না যা আপনি জানেন না বা আপনার
নেই।
যেহেতু আপনি নতুন তাই আমার মনে হয় আপনার কোন
ফিডব্যাক নেই যদি থাকে তাহলে আপনি তা রিভিউ করুন এটি আপনাকে কাজ পেতে সাহায্য করতে
পারে।
এবার যেটা দ্বিতীয় গুরপ্তপুর্ন বিষয় সেটা দেখা যাক।
কিভাবে কভার লেটার বা যব অপ্লিকেশন করবেন
|
এটা আপনার কাজ পাওয়ার জন্য দ্বিতীয়
গুরপ্তপুর্ন বিষয় আর তা হচ্ছে আপনার যব
অপ্লিকেশন লেখা।
যা যা করবেন এবং করবেন নাঃ
কখন কারো যব অপ্লিকেশন কপি করে দেবেন না কারন
এটি একটি বাজে অভ্যাস এবং এটি করার ফলে
আপনার সম্বন্ধে মার্কেটপ্লেসে খারাপ
ধারনার সৃষ্টি হবে। আবার আপনাকে ব্যান করে দিতে পারে।
কভার লেটার লেখার সময় কখন আপনার পার্সোনাল
আইডি দিবেন না যেমন আপনার মোবাইল নাম্বার,ইমেইল এড্রেস, স্ক্যাইপ এড্রেস প্রভৃতি।
আপনি এতে ব্যান হতে পারেন। আপনি এচ্ছে করলে Odesk Contractor Manual দেখতে পারেন। আপনি যে
কাজটি পারেন না সেই কাজের জন্য কখন যব অপ্লিকেশন পাঠাবেন না। কোন যব অপ্লিকেশন
করতে হলে সেটি ভাল করে পড়ে নিন। আপনাকে যদি অনেক সময় ধরে পরতে হয় তবে তাই করুন এবং
খুজে বের করার চেষ্টা করুন বায়ার আপনার কাছে কি চাই। এবং বজার চেষ্টা করুন বায়ার
আপনার কাছে কি ধরণের প্রশ্ন করতে পারে। আপনি কাজের প্রসঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু ঢোকানোর
চেষ্টা করবেন না। মনে রাখবেন আপনাকে হায়ার করা হয় কারন হয়ত বায়ারের সময় নেই বা বায়ার
এই কাজ সম্বন্ধে জানেনে না বা ভাল ধারনা নেয়। অনেক কণ্টকটার আছেন যারা বলেন বা লেখেন আমি
এক্সপার্ট, এটা কখন করবেন না কারণ আপনাকে
বলার দরকার নেয় আপনি আপনার কথা এবং কাজের মাধ্যমে বোঝাতে হবে আপনি এক্সপার্ট। আপনি
আপনার আগের কিছু কাজের সাম্পল রাখতে পারেন। এখানে আরও একটি পথ আছে আপনি বায়ারকে
কাজের সম্বন্ধে কিছু প্রশ্ন করতে পারেন কিন্তু এটা করবেন খুব সুন্দর ভাবে এবং
কুর্নিশ হয়ে। যদি আপনার কোন ফিডব্যাক না থাকে তাহলে আপনি ছোট ছোট কাজ করতে পারেন
এবং ফিক্সট প্রোজেক্ট ধরতে পারেন এতে করে আপনি কিছু ফিডব্যাক নিতে পারবেন। যেহেতু
আপনি নতুন তাই আপনার উচিৎ কম রেটে কাজ ধরতে হবে। কিন্তু আপনি নতুন বলে খুব কম রেটে
কাজ ধরবেন না এতে আপনার পরে সমস্যা
হতে পারে।
এটা খুব গুরপ্তপূর্ণ অনেক কাজ পাওয়ার জন্য।
অনেক ফ্রীলাঞ্চার আছেন যারা মনে করেন এই কাজ শুধু ক্লাইন্ট এর কাজ এটা তার কাজ না
, এটা ভাল অভ্যাস নয়, বায়ারের কাজ সব সময় নিজের কাজ মনে করে কাজ করতে হবে। এটা করে
আপনি যদি ভাল কাজ করতে পারেন তাহলে বায়ারের লাভ হবে আর বায়ারের লাভ হলে আপনার লাভ।
কিভাবে ? কারণ বায়ার আপনার কাজে যদি উপকৃত
হয় অবশ্যয় আপনাকে আবার হায়ার করবে , তাই চেষ্টা করবেন ভাল ভাবে কাজ করার। সব শেষে
জেতা করবেন বায়ার বা ক্লাইন্ট এর সাথে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করবেন এবং এটি করার
জন্য কাজের বায়রে কোন কথা বলবেন না, যদি বায়ার আপনাকে না জিজ্ঞাস করে। কাজের কথার
মাধ্যমে সব সময় যোগাযোগ রাখুন। এর চেষ্টা করুন কাজ তাড়াতাড়ি শেষ করার যদিও আপনার
ঘণ্টার কাজ হলে একটু ক্ষতি হবে, কিন্তু এতে করে আপনি বায়ারের আরও ভাল লাগতে পারে
এবং আরও কাজ দিতে পারে।
আজ এতটুকু থাক আর হে আপনি সব সময় অন্যের
প্রোফাইল দেখুন আর কখন নিরাশ হবেন না যদি
আপনার প্রোফাইলে কাজ না থাকে আপনি আপনার ভুলগুলো ধরার চেষ্টা করুন এবং সেগুল ঠিক
করুন এতে করে আপনি কাজের প্রস্তাব পেতেও পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল থাকবেন।
যদি ভুল থাকে তাহলে কষ্ট করে জানাবেন, সংসদন
করার চেষ্টা করবো।