BREAKING NEWS

প্রভৃতির প্রযুক্তি

Event more news

Latest Updates

১৭ ডিসেম্বর ২০১৭

DSLR Effect দিন মাত্র এক ক্লিকে... ( মাত্র এক ক্লিক ) Just try This

DSLR EFFECT


আমাদের বর্তমানে ছবি উঠানো এক প্রকার নেশা হয়ে উঠেছে। নানান প্রকার স্থান ও ভঙ্গিতে আমরা ছবি উঠাতে পছন্দ করি। আমাদের এই ছবি গুলোকে আর সুন্দর করে তুলতে DSLR এর চাহিদা তুঙ্গে। শুধুমাত্র ছবি তোলা না একটা DSLR ক্যামেরা বেড়ানো একটি মজার বিষয়। কিন্তু যাদের DSLR ক্যামেরা নাই তারা কি ছবি সুন্দর করে তুলতে পারবে না ?????  কেন পারবে না অবশ্যয় পারবে। অনেকে হয়ত প্লে স্টোর এ অনেক অ্যাপস এর সাথে পরিচিত হয়েছেন অনেকে হয়ত ভাল মানের অ্যাপস এর দেখা পেয়েছেন । 


*** কিন্তু যারা এখন DSLR ইফেক্ট দেয়ার জন্য চেষ্টা করছেন তাদের জন্য *****


এক ক্লিক এর কিছু ছবি দেখুন এবার ...







সাধারন একটা ইমেজ থেকে আমি এই দুইটা বানিয়েছি......।। এবার আপনাদের সময়...।   




নিচ থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করুন ******


১।।।  গুগল ক্যামেরাঃ (Google Camera) জনপ্রিয় একটা অ্যাপস এটা। এটাতে আপনি অন্য ছবি DSLR করতে পারবেন না , যে ছবি উঠাবেন শুধুমাত্র সেটা DSLR হবে..

এটা তোলার নিয়ম হচ্ছে ক্লিক করার পর উপরের দিকে আইকন অনুযায়ী ধীরে ধীরে মোবাইল সরাবেন ব্যাস ক্লিক একটু ওয়েট করেন আর দেখুন ম্যাজিক... পারফেক্ট একটা ছবি।


২।।। ফেবি ঃ (Febby) অনেক জনপ্রিয় অ্যাপস হচ্ছে ফেবি প্লে স্টোর এ এর ৪.৭ রেটিং। মানে বুঝেন ইতো।  আপনি ইচ্ছে করলে ছবি উঠাতে পারেন আবার আপনার মোবাইল এর যে কোন ছবি DSLR করতে পারেন।।


৩।।। টেলিপোর্ট ঃ (Teleport) আপনি ইচ্ছে করলে ছবি উঠাতে পারেন আবার আপনার মোবাইল এর যে কোন ছবি DSLR করতে পারেন। কতটা DSLR করবেন মানে পিছনে কতটা ঘোলা হবে ড্রাগ করে সিলেক্ট করতে পারবেন... 




অ্যাপস গুলা সব অনেক ভাল আপনি আপনার ছবি গুলোকে আর সুন্দর করতে পারবেন মাত্র এক ক্লিক এ 

আপনাদের এমন ভাল অ্যাপস বা কোনকিছু জানা থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু

*** ধন্যবাদ***



২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৬

খুব সহজে ফটোশপে DSLR ইফেক্ট দিন


আমরা জানি ডিএসএলআর কি, মানে ওই যা হয় ছবির আসে পাশের অংশ ঘোলা করা। আসুন জানি কিভাবে এটা করে। (Digital Single-Lens Reflex)

দুই ধরনের ক্যামেরার কথা বলি।কমপ্যাক্ট  (Compact ) এবং ডিএসএলআর (DSLR). কমপ্যাক্ট ক্যামেরা নিজের ইচ্ছে মত সব সাজিয়ে নেয় আর ডিএসএলআর এ সবকিছু সাজিয়ে নেওয়া যায়।

ডিএসএলআর এর ভিতরে এক ধরনের আয়না আছে যখন কোন ছবি তোলা হয় তখন প্রধান অংশ লেন্স এ ফোকাস করে এবং বাকি টা আয়নাতে প্রতিফলনের মাধ্যমে ঘোলা করে। যায় হক বেশি গভীর এ গিয়ে কাজ নেয় আসল কাজে আসি।

তো চালু করুন আপনার ফটোশপ এবং আপনার ছবি সিলেক্ট করুন ।
  • ·         আপনার ছবিটা মনের মত করে সাজিয়ে নিন।
  • ·         যখন মনে হবে আপনার ছবি সুন্দর দেখাচ্ছে তখন ডিএসএলআর এর জন্য রেডি ।
  • ·         এবার আপনার ছবিটাকে ডুপ্লিকেট করে নিন ২টা মোট ৩টা   
  • ·         ** ডুপ্লিকেট করার নিয়ম হচ্ছে লেয়ার এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে ডুপ্লিকেট লেয়ার।(অথবা Ctrl+j) **


এবারের সব থেকে উপরের লেয়ার টা সিলেক্ট করুন এবং চলে জান Filter+Blur+Lens Blur..


.. প্ররিমান মত ঘোলা করুন।


এবারে নিচের লেয়ার টা হাইড করুন মানে লেয়ারের চোখে ক্লিক করুন।  এরপর ঘোলা অংশ কিছুটা Eraser Tool দিয়ে মুছে দিন (E)
এটা করার আগে টুলটা সেটআপ করে নিন যেমন... 

অপাসিটি আপনি আপনার মত সেট করে নিবেন এবং খেয়াল রাখবেন অপাসিটির কারনে যেন নিচের মত না হয়...। 



মানে ছবির পাশ গুলা ... 
এবার ৩ নাম্বার লেয়ার অফ করে দুই নাম্বের লেয়ার চালু করুন। এবার আবার Filter+Blur+Gaussion Blur যান... কিন্তু আগের চাইতে এবার একটু ঘোলা কম করবেন। 

হয়ে গেলে আগের মত Easer Tool (E) দিয়ে মুছুন, সাবধান সুধু যেখানে ফোকাস দিতে চান সেখানে মুছুন অপাসিটি একটু বেশি রাখুন এবং ফোকাস এর বাইরে অপাসিটি কমিয়ে দিন। দেহের এবং চুলের কিছু অংশ ছেড়ে দিন মানে ঘোলা রাখুব যেন আসল মনে হয়। নিচে দেখুন ...। 


এবার সব লেয়ার চালু করুন...। 
হ্যা আপনি সফল হয়েছেন আপনার ছবিকে মনের মত করে সাজাতে...


কেও ডিএসএলআর করলে ছবিটা পাঠাইয়েন দেখতাম কেমন পারলেন বা আমি কেমন পারলাম ... ভুল থাকতেই পারে... ক্ষমার
 দৃষ্টিতে দেখবেন ।।
ধন্যবাদ 

০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence)

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন এবং সফটওয়্যার দ্বারা বিকাশিত বুদ্ধি।


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যা আমাদের কম্পিউটার আর সফটওয়্যার কে দিন দিন উন্নত করে চলেছে । এটা নিয়ে এখন আর অনেক গবেষণা চলছে এবং এটা অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এ এর কোর্স আছে যার নাম কম্পিউটার ও সফটওয়্যারের আচরণ। জন ম্যাকাথি (John McCarthy) ১৯৫৫ সালে শব্দটি উদ্ভাবন করেছিলেন “বিজ্ঞান ও প্রকৌশল দ্বারা তৈরি বুদ্ধিমান মেশিন”
এটা এখন গভীর গবেষণা এর কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু এর সমস্যা হচ্ছে এ নিজে থেকে কিছু শিখতে পারে না যেমন শেখে একটি বাচ্চা, এর জন্য লাগে অনেক তথ্য, জ্ঞান, প্ল্যানিং সেখান, প্রাকৃতিক ভাষ এবং আর কিছু। কিন্তু আপনারা যদি চ্যাপি (CHAPPIE) মুভিটা দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন কিভাবে একটা রোবট কে আমাদের চারপাশ সমন্ধে, আমাদের পৃথিবী সমন্ধে সেখান হয়। আমরা লক্ষ্য করলে দেখবো আমাদের চারপাশে সব যন্ত্র কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা চলছে।



এবার আসি কিছু মজাদার বিষয়ে। আপনারা কেউ কি হার (HER) ছবিটি দেখেছেন? যদি না দেখেন তাহলে আমি কিছুটা বলছি। একজন তার কম্পিউটার সাথে মানে কম্পিউটার এর একটা মেয়ে এর সাথে কথা বলতে বলতে প্রেমে পড়ে যান। কিন্তু মেয়েটা ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি। যদি মুভিটা দেখেন তাহলে মজাটা নিতে পারবেন। বুঝতে পারবেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি মজার। এবার বলি আইরন ম্যান এ কথা (Iron man) এবার জিজ্ঞেস করব না কেউ দেখেছেন কি না কারন এ মুভি দেখেননি এমন লক খুব কমিই আছেন। এখানে মজার যে বিষয় মানে আমার কাছে ভাল লেগেছে তা হচ্ছে জারভিস (JARVIS)  Just A Rather Very Intelligent System.  জারভিস এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি যা টনি স্টারক এর সকল কাজ সহজ করে দেয়।


এখন যদি বলি আপনিও টনি স্টারক হতে পারবেন। মানে নাম পরিবর্তন করা লাগবে না কিন্তু তাঁর মত করে কমান্ড তো দিতে পারবেন। এখন ভাবছেন আপনার তো এত বড় ল্যাব নেই তো কি হয়ছে আপনার কম্পিউটার তো আছে। এখন বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ এর দ্বারা অনেকে এই সুবিধা নিয়ে থাকছেন কিন্তু এখানে একটা সমস্যা আছে আপানার নেট নেয় ত আপনার করটানা নেই, মানে অন্ধকারে  নিজের ছায়াও হারিয়ে যায়।
আমি আপনাদের নেট ছাড়া কিছু বন্ধু দেব যা সব সময় আপনার সাথে থাকবে।  jarvis.ai-dot.net/ এখানে আপনি আপনার বন্ধুকে ডাউনলোড করেতে পারবেন। এবার এটাকে চালিয়ে দেখুন অনেক মজা পাবেন আপনি আপনার ইচ্ছা মত অনেক কমান্ড যোগ করতে পারবেন, আপানার অনেক কাজ দ্রুত করতে পারবেন। যেমন আপনি ফেসবুক এ যেতে চাচ্ছেন , বলুন open Facebook  বা আপনি যা সেট করতে চান জারভিস আপনাকে ফেসবুক এ নিয়ে চলে যাবে এছাড়া আপনার ফেসবুক এ যদি লগিন করা না থাকে বলুন login Facebook এবার জারভিস আপনার ইউজার নাম পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করবে। কিন্তু আপনাকে সব তথ্য তাঁর কাছে দিয়ে রাখতে হবে।




 এছারাও আপনি আর ব্যাবহার করতে পারেন ব্রাইনা (www.brainasoft.com) সফটওয়্যারটি। আসলে আমি এই পোস্টটা লিখতে গিয়ে আমাকে ব্রাইনা অনেক সাপোর্ট করেছে। কিন্তু হ্যা এটি ভয়েস দ্বারা চালাতে হলে নেট লাগবে। ব্রাইনা এর মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনি আপনার এন্ডরইড মোবাইল এর মাধ্যমে চালাতে পারবেন আপনার ঘরের যে কোন প্রান্ত থেকে, আমার আপনি লিখেও অনেক সাহায্য নিতে পারেন। যেমন আপনার কোন কিছু সম্বন্ধে জানার দরকার আপনি ব্রাইনা কে বলুন বা লিখুন Find information on…….. আপনি যা জানতে চান। হ্যা আপনি গুগল এর সাহায্য নিতে পারেন আবার উইকিপিডিয়া তে খজ করতে পারেন কিন্তু এর দ্বারা আপনাকে সব পড়তে হবে তারপর আপনি মুল বিষয়টা বুঝবেন কিন্তু ব্রাইনা আপনাকে সুধু তাঁর সম্বন্ধে আসল ধারনা দেবে । এছারাও আবহাওয়া কেমন কইটা বাজে সব। আপনি এর দ্বারা আর অনেক কিছু করতে পারেন যেমন আপনি কার সাথে টাকা পান এটি আপনি ব্রাইনা এর সাহায্যে লিখে রাখতে পারেন যেমন বলুন বা লিখুন Note…….. এবার বলুন কার সাথে টাকা পান এবং কত টাকা বা আপনার যা ইচ্ছা তায় বলুন আপনার এইটা নোট হয়ে যাবে। এছারাও আপনি আর অনেক কিছু করতে পারবেন যেটা আসলেয় অনেক মজার।  এর কমান্ড গুলা দেখুন আসা করি অনেক ভাল লাগবে 

আর কিছু মজার সফটওয়্যার আছে যা আপনারা আপনাদের কম্পিউটারে ব্যাবহার করে দেখে পারেন। যেমন ; https://www.makoprogram.net এটিও অনেক মজার জারভিস এর মত।  http://www.guile3d.com এটাতে আপনি আনিম্যাটেড ছবি সহ দেখতে পারবেন। www.nuance.com/dragon/ এটা অনেক বড় একটি সফটওয়্যার অনেক বড় বড় কোম্পানি এর দ্বারা লেখালেখি এর কাজ করে থাকে, মানে কথা বলে আর এই সফটওয়্যার সেই কথা গুলো লিখতে থাকে। 

জারভিস এর মত করতে চাইলে এখান http://eapathy.deviantart.com/art/S-H-I-E-L-D-OS-Jarvis-Iron-Man-like-theme-410314763 থেকে থিম ডাউনলোড করে নিন। 

ধন্যবাদ। 


০৮ জুন ২০১৫

কিভাবে আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারির দীর্ঘাত্ব বাড়াবেন

ল্যাপটপ... বর্তমানে অতি জনপ্রিয় একটা জিনিস। আর ধিরে ধিরে এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে তো কমছে না আর আসছে নানান ধরনের মজার মজার সব মডেল। আর ল্যাপটপ জনপ্রিয় হওয়ার প্রধান অ অন্যতম কারন হচ্ছে সেখানে খুশি ব্যাবহার করা যায়। কারন এর চার্জ। হ্যা কিন্তু আপনি যখন আপনার এই প্রিয় জিনিসটি নিয়ে কাজ করছেন আপনার কাজের মজাও কিন্তু নষ্ট করে একজন কে তা জানেন............? হ্যা ঠিক ধরেছেন আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি।
Laptop


ধরুন আপনি মনোযোগ দিয়ে একটা কাজ করছেন বিদ্যুৎ নেয় তাই বলে কি আপনার কাজটা হবে না ? আপনার ল্যাপটপ আছে কিন্তু আপনি একবার কাজ করছেন আবার ল্যাপটপের ব্যাটারির দিকে দেখছেন বলেন তো কাজটি কি মনোযোগ বা আরাম এর সাথে করতে পারবেন। যায় হক আর মাত্র ১০ মিনিট বাকি ...আর যা... বন্ধ হয়ে গেল... এখন তাই আপনি যদি চান আপনার ব্যাটারি আগের চেয়ে কিছুটা চার্জ বেশি থাকবেই... 
এর জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে এতে করে আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি এর চার্জ ভাল থাকবে আর ভাল থাকবে আপনার সাধের ল্যাপটপের সুন্দর ব্যাটারি। 
যা যা করবেন

স্ক্রিন এর আলো কমিয়ে রাখুন।

বর্তমানে ল্যাপটপ গুলতে আলো কমানো যায় তাই আপনি আপনার ল্যাপটপের আলো কমিয়ে রাখতে পারেন। বেশি আলো বেশি চার্জ দরকার হয় তাই আপনি এটাকে কমিয়ে রাখতে পারেন। 

অপ্রয়োজনীয় ভিজুয়াল ইফেক্ট বন্ধ করুন 

ভিজুয়াল ইফেক্ট দেখানোর জন্য আপনার কম্পিউটার এর শক্তি দরকার হয়ে থাকে আর এই সব শক্তি প্রয়োগ করতে প্রয়োজন হয় পাওয়ার সরচ এর তাই এতে করে আপনার কম্পিউটার এর ব্যাটারির উপর চাপ পরে। তাই আপনি যদি মনে করেন আপনার ব্যাটারির চার্জ ধরে রাখতে তাহলে আপনি আপনার কম্পিউটার এর ভিজুয়াল ইফেক্ট বন্ধ করুন। 

নিয়মিত হার্ড ডিস্ক Defragment করুন।

আপনি যদি আপনার কম্পিউটার এর হার্ড ড্রাইভ নিয়মিত ডিফ্রাগ্মেন্ট করেন তাহলে আর ভাল হয়। কারন আপনার ফাইল যদি অনেক ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে তাহলে আপনার কম্পিউটার এর সেই সকল ফাইল গোছাতে বেশি পাওয়ার এর প্রয়োজন হয়। তাই নিয়মিত ডিফ্রাগ্মেন্ট করা ভাল এতে করে আপনার কম্পিউটার এর অনেক গতি বারবে। 

সে সকল প্রগ্রাম দরকার নেই ওইসব প্রোগ্রাম বন্ধ রাখুন।

দেখা যায় আপনি একটা বা দুইটা প্রোগ্রাম ব্যাবহার করছেন আর বাকি গুলা করছেন না কিছু প্রোগ্রাম হয়ত আপনি দেখতে পারছেন আর বেশির ভাগ প্রোগ্রাম আপনি দেখতে পারছেন না মানে এগুলো background এ চলছে। তার মানে এরা CPU ব্যাবহার করছে আর সাথে আপনার কম্পিউটার এর ব্যাটারি। তাই আপনি অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বন্ধ করুন। যদি আপনি নিশ্চিত না থাকেন আপনার background এ প্রোগ্রাম চলছে কিনা আপনি টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে দেখে নিন এবং বন্ধ করুন। এটি করতে আপনার কিবোর্ড এর Ctrl+Alt+Delete একসাথে চাপুন। এবং সেখান থেকে start Task Manager এ ক্লিক করুন।

ব্যাটারির লাইন পরিষ্কার করুন। 

আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারির লাইন পরিষ্কার করা প্রয়োজন এটি করতে আপনি একটুকরা কাপড় এবং পরিষ্কার করার জন্য এখন নানা ধরনের তরল পাওয়া যায় তা ব্যাবহার করতে পারেন (alcohol) । এটা করা মানে আপনি আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারির সব শক্তিটা ব্যাবহার করছেন মানে এটা নষ্ট হচ্ছে না। 

wireless networks বন্ধ করুন।

আপনার যদি wireless networks প্রয়োজন না হয় তাহলে তা বন্ধ রাখুন কারন wireless networks  এর জন্য আপানর ব্যাটারির উপর আলাদা চাপ পরে তাই এটি কম ব্যাবহার করলে ভাল ফল পাবেন। এখন অনেক কম্পিউটার এ আলাদা ভাবে সুইচ দেওয়া থাকে।

CD/DVD ডিস্ক ব্যাবহার না করা ভাল।

CD/DVD ডিস্ক এর জন্য প্রচুর পরিমানে শক্তি প্রয়োজন হয় তাই এটি ব্যাটারির উপর অনেক বেশি চাপ সৃষ্টি করে তাই যদি সম্ভব হয় এটিকে এড়িয়ে যাওয়া ভাল। 

নিয়মিত আপনার ল্যাপটপের air vents পরিষ্কার করুন এবং আপনার ল্যাপটপকে ঠাণ্ডা রাখুন।

আপনার ল্যাপটপ যদি ঠাণ্ডা থেকে তাহলে আপনার ব্যাটারির চার্জ কম পরিমানে খরচ হবে। তাই আপনার ল্যাপটপটি ঠাণ্ডা রাখুন। আপনার ল্যাপটপের air vents যদি কন কিছুর কারনে ময়লা বা অন্যকিছু এর জন্য বাতাস প্রবেশ করতে না পারে তাহলে আপনার ল্যাপটপটি ঠাণ্ডা থাকবে না। তাই আপনি যতটা পারেন আপনার air vents পরস্কার রাখার চেষ্টা করুন আর লক্ষ করুন যাতে আপনার ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে। 

External devices সব খুলে রাখুন।

External devices যেমন মোবাইল, আইপড, কীবোর্ড এমন কি আপনার মাউস ও খুলে রাখুন। এতে করে আপনার ব্যাটারি অনেক বেশি চলবে আর আপনার ব্যাটারি ভাল থাকবে।

এইসব করে দেখুন আপানর কাছে বিদ্যুৎ না থাকলেও আগের চাইতে অনেক বেশিক্ষণ চলবে আপনার প্রিয় ল্যাপটপ। 
ধন্যবাদ ভুলহলে দয়া করে ধরিয়ে দিবেন please!

১৪ মে ২০১৫

গ্রাফিক্স ডিজাইন সমন্ধে (About Graphic Design) প্রথম পর্ব (first part)

আমি বা আমার দ্বারা ডিজাইন শেখানো সম্ভব না, আমি কেন মনে হয় কার পক্ষেই ডিজাইন শেখানো সম্ভব না তাই আমি আপনাদের এই ডিজাইন নিয়ে কিছু কথা বলব আর কি.........


শুরু করা যাক, ও হ্যা আগে ত জানি গ্রাফিক্স ডিজাইন কি  (what is graphic design)


আচ্ছা গ্রাফিক্স, আপনারা যানেন যে আমরা যে ছবি গুলো দেখি এই সব ছবি এর ভিতর কি থাকে জানেন......? হ্যা আমি জানতাম আপনি জানবেন হ্যা পিক্সেল(Pixel) এই অনেক গুলা পিক্সেল এর সমন্বয়ে একটা ছবি তৈরি হয়। তাহলে আমরা এখানে বলতে পারি কিছু বা অনেক হাহাহাহা (কিছু আবার অনেক) পিক্সেল এর সমন্বয়ে গ্রাফিক্স তৈরি হয় আর এমন কিছু গ্রাফিক্স দিয়ে তৈরি হয় একটা পূর্ণ ছবি। এটা শুধু মাত্র ছবির ক্ষেত্রে না ভিডিও এর ক্ষেত্রেও হয়। তাহলে এখন প্রশ্ন এর নাম গ্রাফিক্স হল কেন অন্য নাম ও তো হতে পারতো, হা পারতো কিন্তু হয়ছে আর কি করার একটা না একটা ত হবেই...... গ্রাফিক এটা  একটা জার্মান শব্দ আর এটার বহুবচন গ্রাফিক্স আর এই গ্রাফিক্স বা গ্রাফিক  এর অর্থ হল ড্রয়িং বা রেখা। আর এই সব ছবি গুলা ড্রয়িং এর উপর ভিত্তি করে বলা হয় এই ধরনের ছবি তে রঙ থাকে না যেমন উদাহরণ সরূপ বলতে গেলে বিভিন্ন ঘরের নকশা তৈরি হয় যেভাবে।তাহলে এটা এমন একটা রেখা নকশা করা হয় যা পরবর্তীতে ছাপানো হতে পারে
আমরা এখন বুঝলাম গ্রাফিক অর্থ হচ্ছে রেখা আর ডিজাইন মানে তো নকশা তাহলে এর মানে দাড়ায় রেখা নকশা।

কেন গ্রাফিক্স ডিজাইন (why need graphics Design)

গ্রাফিক ডিজাইন আমাদের চারপাশে ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে আমরা যেদিকে তাকাই না কেন সবখানে যেন গ্রাফিক্স এর হাঁট। এই বিশ্বের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনীতি সবখানে আছে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন। এটা সব কিছু কে সুন্দর করতে সাহায্য করে থাকে, যেমন রাতের আধারে একটুকরো চাঁদ পুরো রাতটাকে যেমন পাল্টে দেয় ঠিক তেমন হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। যেমন আপনারা অনেকে ওয়েবডেভেলপমেন্ট করেন ধরুন আপনি অনেক কোড লিখে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করলেন কিন্তু সেখানে কোন গ্রাফিক্স এর কাজ রাখলেন না আমি কিন্তু সাইটাকে খুব একটা সুন্দর করতে পারবেন না কিন্তু আপনি যদি সেখানে কিছু ডিজাইন যোগ করেন আমি আশা করি আপনার সাইটা অনেক সুন্দর লাগবে মানে আমি কিছু সাইট দেখেছি দেখানে কিছুই থাকে না শুধুমাত্র কিছু গ্রাফিক্স ব্যাস অনেক  সুন্দর।গ্রাফিক্স ডিজাইনার সাথে ব্যাবসার একটা সরাসরি যোগাযোগ আছে আবার ডিজাইন অনেক জনসচেনতা মূলক কাজ এর জন্যই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমরা বলতে পারি শিল্প এর সাথে জড়িত সবকিছুয় গ্রাফিক্স যেমনঃ ডিজিটাল সাইন, বিজনেস কার্ড, ইলাস্ত্রাশন, টাইফোগ্রাফি, ব্রশিওর, বিজ্ঞাপন, সিডি কভার এমন অনেক কিছু।  অনেক ডেভেলপার আছেন যারা শুধু মাত্র কিছু গ্রাফিক্স ব্যাবহার করে অনেক সুন্দর থিম তৈরি করছেতাই এখন আমি কেনো আপনিই বলতে পারবেন গ্রাফিক্স আমাদের কতটা দরকার। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর কোড না হলেও চলবে কিন্তু একজন ওয়েবডেভেলপার এর গ্রাফিক্স ছাড়া চলবে না। কিন্তু মজার বিষয় গ্রাফিক্স এর সফট গুলা কিন্তু কোড দিয়েই তৈরি...। :P

ডিজাইন এর কিছু এলিমেন্টস (Some Elements of Design)

আমাদের বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর শুরু অষ্টদশ শতাব্দীর শেষের দিকে মানে যখন বিলেত থেকে ইংরেজদের নিয়ে আসা প্রিন্টার দিয়ে।
ডিজাইন হচ্ছে কোন নিদিষ্ট জিনিসের পরিকিল্পিত নকশা। যেমন একটি ছবি সেশ করার জন্য ছবির যে ডিজাইন বা নকশা ড্রয়িং করা হয় বা আমরা  সংক্ষেপে বলতে পারি কোন সৃজনশীল কাজের জন্য প্রাথমিক যে পর্যায় তাকেই বলা হয়  ডিজাইন।

ডিজাইন এর এলেমেন্টস (Elements of Design )

·           লাইন
·          শেপ
·         কালার
·         ডিরেকশন
·         টেকচার
·         ভেল্যু
·         সাইজ

ডিজাইন এর মূল বিষয় (principal of design)

Ø  রিপিট্যাস
Ø  ইউনিটি
Ø  হারমোনি
Ø  গ্রেডেশন
Ø  অল্টারনেশন
Ø  ব্যাল্যান্স
Ø  কন্ট্রাস্ট
Ø  ডোমিনেন্স

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যম গুলা কি ? (graphics design midia)
আজ এই পর্যন্ত বেশি লিখলাম না। কম কম করে খাওয়া ভাল।:P ভাল থাকবেন আর দয়া করে ভুলগুলো জানাবেন।
আসছি আগামী পর্বে... :)


২৭ নভেম্বর ২০১৩

কিভাবে ওডেস্ক ও ফ্রিলাঞ্চারে প্রথম প্রোজেক্ট পাওয়া যায়

kivabe odesk ba freelancare kaj paoya jayঅনলাইলে যে টাকা আয় করা সম্ভব তা হয়ত অনেকে জানেন। এবং বর্তমানে অনেকে টাকা আয় করা শুরু করে দিয়েছেন। আমাদের এই অনলাইনে কাজ করাকে ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং বলা হয়। 
বর্তমানে বাংলাদেশ,পাকিস্তান,ফিলিপাইন,ইন্ডিয়া ইতাদি দেশগুলোতে অউটসোর্চিং একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বাড়িতে বসে বা ঘরে বসে টাকা আয় করা যায় বলে এর জনপ্রিয়তা এতটা বেশি। ঘরে বসে টাকা আয় করার এটা একটি ভাল মাধ্যম। যেমন এটা করতে হলে বাইরে কোন জাগায় যেতে হয় না আবার সাধারন চাকরির থেকে এতে অনেক বেশি টাকা আয় করা সম্ভব। এই কাজ গুলো যেহেতু ইন্টারনেট ভিত্তিক তাই যুবক এবং কিশোর এই পেশায় বেশি নিয়োজিত হচ্ছে। আমিও একজন ফ্রিলাঞ্চার এবং একটি প্রতিষ্ঠান থেকে সম্পূর্ণ ফ্রি শিখেছি। এবং আমি বর্তমানে সেখানে কাজ শিখছি। প্রতিষ্ঠানের নাম UNIQUE SOFT BD (uniquesoftbd.com)


অনেকে হয়ত আর টিভিতে আমাদের সাক্ষাৎকার দেখেছেন। ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং সম্বন্ধে বলতে গেলে অনেকে এখন এর দিকে ঝুকে পরছে কিন্তু ভাল দক্ষতা এবং ভালোভাবে না জানার কারনে অনেকে এই কাজ থেকে সরে যাওয়ার মত কাজ করছে। তারা মনে করেন এখান থেকে ভাল টাকা আয় করা সম্ভব নয়। আবার যারা এই কাজে এখন নিজুক্ত আছেন কিন্তু কোন কাজ পাচ্ছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা।
যারা ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং এ নতুন তাদের সব চাইতে বড় যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হচ্ছে, প্রথমে ভাল মত ইংরেজি না জানা এবং দ্বিতীয় হচ্ছে কিভাবে সহজে প্রথম প্রোজেক্ট পাওয়া যাবে। তো আজকে ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং এ কিভাবে প্রথম প্রোজেক্ট পাওয়া যায়এটা নিয়ে লিখব


ফ্রিলাঞ্চ, ফ্রিলাঞ্চার,ফ্রিলাঞ্চিং  এর মানে দাড়ায় নিজেকে এমপ্লয়ার করা। এর কাজ অনেক প্রোজেক্ট এর সাথে কাজ করা কোন একটি কোম্পানির সাথে না। ফ্রিলাঞ্চারা হচ্ছে স্বাধীন পেশাজীবী বা মুক্ত পেশাজীবী।
ফ্রিলাঞ্চার কথাটি প্রথম ব্যাবহার করেন স্যার ওয়াল্টার স্কট, আয়ভেনহো (১৮২০)। মেডিইভাল মারচেনারি ওয়ারিওর  আর ফ্রিলাঞ্চ। এর মানে যোদ্ধা কোনদিন কোন জমিদারের সেবা গ্রহন করবে না। আবার বিনামুল্যে কোন কাজ করবেনা।
এবার  ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং সম্বন্ধে বলা যাক। ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং প্রায় এক। তাও কিছুটা পার্থক্য আছে যেমন ফ্রিলাঞ্চিং মানে নিজেকে এমপ্লয়ার করা এর আউটনসোর্চিং এর মানে অন্য কার  কাজ নিজে করে দেওয়া।
কিভাবে ফ্রিলাঞ্চিং,আউটনসোর্চিং চাকরি পাবেন বা প্রোজেক্ট পাবেন।
অনেক ভাল ভাল ফ্রিলঞ্চারা লক্ষ করে দেখবেন তাদের এখন অনেক কাজ আছে আবার বিকালে বা কিছুক্ষণ পরে না থাকতে পারে। আবার একমাসে অনেক টাকা আয় হয় আবার পরের মাসে কিছু হয় না।
তাই ওডেস্ক ওয়েবইনারে তারা বলছে একসাথে অনেক কাজ করতে। অনেকে বলতে পারেন একটা প্রোজেক্ট তো পাওয়া যায় না অনেক কিভাবে পাব। তাদের বলছি, ফ্রিলাঞ্চিং এর মানে নিজেকে মার্কেটিং করা যে জত নিজেকে মার্কেটিং করতে পারবে সে অনেক বেশি প্রোজেক্ট পাবে। আর নিজেকে মার্কেটিং করতে হলে জা জা করতে হবে তা হচ্ছে।
এর তিনটা ধাপ আছে এগুলা করলে প্রোজেক্ট পাওয়ার সম্ভবনা অনেক বেড়ে যায়। প্রথম যেটা করতে হবে
একটি ভাল মানের প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। দ্বিতীয় যেটা  সেটা হচ্ছে কভার লেটার এবং সব শেষে ক্লাইন্ট ম্যানেজমেন্ট।
কিভাবে ভাল মানের প্রোফাইল তৈরি করবেনঃ 
ভালমানের প্রোফাইল তৈরি করতে পারলে আপনার কাজ পাওয়ার আসংখা  অনেক বেড়ে যায়। প্রায় ৫০-৬০% কাজ পাওয়া যায় প্রোফাইলের উপর ভিত্তি করে। তাই প্রোফাইল একটা ভাল বিষয় কাজ পাওয়ার জন্য।
তাছাড়া একটি প্রোফাইলে অনেক উপাদান থাকে যেমনঃ  ছবি, নাম, টাইটেল, স্কিল, ওভারভিউ, পোর্টফলিও, স্কিল টেস্ট, পড়াশোনার সনদপত্র, যব হিস্টরি, ফিডব্যাক, ইত্যাদি।
ছবি
আপনার ছবিটিতে কোন কাজ করবেন না এবং সব সময় আপনার আসল ছবিটি ব্যাবহার করুন। কাজ করা বলতে ফটোশপ এর দ্বারা উজ্জ্বল করা বা আরও সুন্দর করার চেষ্টা করবেন না । আপনার ছবিটি যেমন উঠেছে ঠিক তেমন ছবি ব্যাবহার করুন। অনেকে আছে যারা তাদের ছবির জায়গায় কার্টুন এবং অন্য জিনিসের ছবি দিয়ে থাকে। ভুলেও এই কাজটি করবেন না। এবার আপনি যে ছবিটা তুলবেন এবং আপনার প্রোফাইলে দিবেন সেটা যেন ৬০% আপনার চেহারা দেখা যায় এবং ৪০% শরীর। ওডেস্ক কিছু দিন আগে বিষয়টি আলোচনা করেছে। এবং আপনি যে ছবি আপনার প্রোফাইলে ব্যাবহার করবেন সেই ছবি আপনার জিটক,স্ক্যাইপ এবং অন্যআন্য যোগাযোগের স্থানে ব্যাবহার করুন। এতে করে আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে সহজে চিনতে পারবে।
     নাম


সব বায়ার চাই ভাল, সৎ, নির্ভরযোগ্য একজনকে। তাই নাম একটি অতি গুরপ্তপুর্ন বিষয়। এটা বায়ারকে এম্প্রেস করার ভাল উপায়। অনেক ফ্রিলাঞ্চার আছে যারা তাদের আসল নাম ব্যাবহার করে না। এটা খুব ভাল অভ্যাস না এটা একটা বড় ধরণের খারাপ অভ্যাস। তাই আপনার আসল নামটা ব্যাবহার করুন যাতে বায়ার আপনাকে খুব ভাল ভাবে চিনতে পারে। আপনার নাম যদি বড় হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে তা অবশ্যয় ছোট করে নিতে হবে বা আপনাকে এমন নাম ব্যাবহার করতে হবে ব্যারের বলতে এবং মনে রাখতে সাহায্য করে। যেমন আমার নাম তাইফুর রহমান সুজন এখানে আমাকে এমন্ন একটি নাম ব্যাবহার করতে হবে কাতে করে ব্যারের মনে থাকে এবং বলতে পারে। নাম সিলেক্ট এর ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যয় একবার চেক করে নিতে হবে যে ধরণের নাম বায়ার বা মনে রাখতে পারে। কিন্তু আপনি যদি আপনার নাম আগে থেকে ব্যাবহার করে থাকেন তাহলে তা পরিবর্তন করা সম্ভব না তাই বায়ার বা অন্য কারো সাথে চ্যাট করার পর আপনি যে নামতি পছন্দ করেন তা ব্যাবহার করুন।
টাইটেল
এমন সব টাইটেল ব্যাবহার করুন যা আপনি সত্যি জানেন এবং আপনি করতে আগ্রহি। এমন কিছু এড করবেন না যে কাজের প্রতি আপনার কোন ইন্টারেস্ট নেই।
স্কিল
যে স্কেল আপনি জানেন সেগুল এড করুন।  যতটা সম্ভব কমস্কেল ব্যাবহার করুন। বেশি স্কেল ব্যাবহার করলে ক্লাইন্ট বিরক্ত হতে পারে। তাই কম স্কিল ব্যাবহার করুন যা আপনি সত্যি জানেন।
ওভারভিউ


ওভারভিউ লেখাটা খুব একটা শক্ত কাজ , আবার জার ওভারভিউ ভাল তার কাজ পাওয়ার আসংখা খুব বেশি। ওভারভিউ লিখতে গিয়ে অনেক ফ্রিলাঞ্চার দ্বিধায় পড়ে যায়। তাই যেভাবে ওভারভিউ লিখতে হবেঃ
আমার মনে কিছু কাজ মাথায় রেখে আপনি যদি আপনার ওভারভিউ লেখেন তাহলে আপনার ওভারভিউটা নিঃসন্দেহে ভাল হবে। যেমন আপনার ওভারভিউ এ এমন কিছু লিখুন যা বায়ার আপনার  সাথে জানতে চাই, এবং জানার পর আপনাকে হায়ার করে থাকে। যেমন আপনি লিখতে পারেন আপনার কাজের সার্ভিস কেমন, আপনি কতটা সৎ , কর্মনিষ্ঠ, এমং নির্ভরযোগ্য। কখন বায়ার কে আপনি সরাসরি বলবেন আন আপনি সৎ বা কর্মনিষ্ঠ এতে করে ক্লাইন্ট বা বায়ার দ্বিধায় পড়ে যাবে। আপনার লেখার ভিতর এমন কিছু লিখুন যাতে ক্লাইন্ট বা বায়ার বুজতে পারে আপনি সৎ এবং কর্মনিষ্ঠ। আরও একটি জিনিস আপনি যোগ করতে পারেন যে আপনি কতক্ষণ অনলাইনে থাকেন। এলাঞ্চে আলাদা একটি উপায় আছে আপনি ওভারভিউ থেকে  সর্ট ডেসক্রিপশন ব্যাবহার করুন। আপনাকে এই সকল কিছু ইংরেজিতে করতে হবে তাই আপনি সহজ ইংরেজি ব্যাবহার করুন কারন আপনার প্রোফাইল ইংরেজ বায়াররাও দেখবে এবং নন ইংরেজিরা দেখবে। আপনার যদি ইংরেজি লিখতে ভাল না লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধুর সাহায্য নিতে পারেন বা grammarly.com এর সাহায্য নিতে পারেন সব লেখার পর আপনি আরও একবার চেক করে নিন যদি কোন বানান ভুল হয়ে থাকে বা গ্রামারের ভুল থাকে সেটা ঠিক করে নিন।
পোর্টফলিও
পোর্টফলিও  মানে আপনি কি কি কাজ করেছেন তার স্যাম্পল। অনেক ফ্রিলাঞ্চার এর প্রোফাইল দেখা যায় তারা কাজ করে এস ই ও এর কিন্তু তাদের পোর্টফলিওতে লোগোর ছবি দিয়ে রেখেছেন এটা কখন করা ঠিক নয় আপনি যে কাজটি করেছেন ঠিক সেই কাজের পোর্টফলিও যোগ করুন। আপনি এর জন্য সিনাপসর্ট,কাজের লিঙ্ক এবং আপনি যে কাজটি করেছেন তার সম্বন্ধে লিখতে পারেন।
স্কিল টেস্ট

স্কিল টেস্ট এটা আপনার জন্য খুব গুরপ্তপুর্ন বিষয় কারন আপনি যেহেতু  নতুন তাই আপনাকে প্রমান করার জন্য স্কিল টেস্ট ভাল একটি মাধ্যম। আপনার যদি স্কিল টেস্ট দেয়ার পর অনেক পাস রেজাল্ট থাকে তার মানে আপনি কাজটি পারেন কিন্তু আপনার কোন অভিজ্ঞতা নেই। তাই যতটা সম্ভব স্কিল টেস্ট দিতে থাকুন।

লেখাপড়ার সনদ, কাজের রেজাল্ট

লেখাপড়ার সনদ, কাজের ইতিহাস যতটা আপনার আছে তা সব যোগ করুন। আর তা যোগ করুন আপনার খুশি মত মানে এটা আপনার কাজের সাথে মিল না থাকলেও চলবে। কিন্তু আপনি কখন এমন কিছু যোগ করবেন না যা আপনি জানেন না বা আপনার নেই।
ফিডব্যাক
যেহেতু আপনি নতুন তাই আমার মনে হয় আপনার কোন ফিডব্যাক নেই যদি থাকে তাহলে আপনি তা রিভিউ করুন এটি আপনাকে কাজ পেতে সাহায্য করতে পারে।

এবার যেটা দ্বিতীয়  গুরপ্তপুর্ন বিষয় সেটা দেখা যাক।
কিভাবে কভার লেটার বা যব অপ্লিকেশন করবেন

এটা আপনার কাজ পাওয়ার জন্য দ্বিতীয় গুরপ্তপুর্ন বিষয় আর তা হচ্ছে  আপনার যব অপ্লিকেশন লেখা।
যা যা করবেন এবং করবেন নাঃ
কখন কারো যব অপ্লিকেশন কপি করে দেবেন না কারন এটি একটি  বাজে অভ্যাস এবং এটি করার ফলে আপনার সম্বন্ধে  মার্কেটপ্লেসে খারাপ ধারনার সৃষ্টি হবে। আবার আপনাকে ব্যান করে দিতে পারে।
কভার লেটার লেখার সময় কখন আপনার পার্সোনাল আইডি দিবেন না যেমন আপনার মোবাইল নাম্বার,ইমেইল এড্রেস, স্ক্যাইপ এড্রেস প্রভৃতি। আপনি এতে ব্যান হতে পারেন। আপনি এচ্ছে করলে Odesk Contractor Manual দেখতে পারেন। আপনি যে কাজটি পারেন না সেই কাজের জন্য কখন যব অপ্লিকেশন পাঠাবেন না। কোন যব অপ্লিকেশন করতে হলে সেটি ভাল করে পড়ে নিন। আপনাকে যদি অনেক সময় ধরে পরতে হয় তবে তাই করুন এবং খুজে বের করার চেষ্টা করুন বায়ার আপনার কাছে কি চাই। এবং বজার চেষ্টা করুন বায়ার আপনার কাছে কি ধরণের প্রশ্ন করতে পারে। আপনি কাজের প্রসঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু ঢোকানোর চেষ্টা করবেন না। মনে রাখবেন আপনাকে হায়ার করা হয় কারন হয়ত বায়ারের সময় নেই বা বায়ার এই কাজ সম্বন্ধে জানেনে না বা ভাল ধারনা নেয়।  অনেক কণ্টকটার আছেন যারা বলেন বা লেখেন আমি এক্সপার্ট, এটা কখন করবেন না  কারণ আপনাকে বলার দরকার নেয় আপনি আপনার কথা এবং কাজের মাধ্যমে বোঝাতে হবে আপনি এক্সপার্ট। আপনি আপনার আগের কিছু কাজের সাম্পল রাখতে পারেন। এখানে আরও একটি পথ আছে আপনি বায়ারকে কাজের সম্বন্ধে কিছু প্রশ্ন করতে পারেন কিন্তু এটা করবেন খুব সুন্দর ভাবে এবং কুর্নিশ হয়ে। যদি আপনার কোন ফিডব্যাক না থাকে তাহলে আপনি ছোট ছোট কাজ করতে পারেন এবং ফিক্সট প্রোজেক্ট ধরতে পারেন এতে করে আপনি কিছু ফিডব্যাক নিতে পারবেন। যেহেতু আপনি নতুন তাই আপনার উচিৎ কম রেটে কাজ ধরতে হবে। কিন্তু আপনি নতুন বলে খুব কম রেটে কাজ ধরবেন না এতে আপনার পরে সমস্যা
হতে পারে।
কিভাবে ক্লাইন্ট সামলাবেন
এটা খুব গুরপ্তপূর্ণ অনেক কাজ পাওয়ার জন্য। অনেক ফ্রীলাঞ্চার আছেন যারা মনে করেন এই কাজ শুধু ক্লাইন্ট এর কাজ এটা তার কাজ না , এটা ভাল অভ্যাস নয়, বায়ারের কাজ সব সময় নিজের কাজ মনে করে কাজ করতে হবে। এটা করে আপনি যদি ভাল কাজ করতে পারেন তাহলে বায়ারের লাভ হবে আর বায়ারের লাভ হলে আপনার লাভ। কিভাবে ? কারণ  বায়ার আপনার কাজে যদি উপকৃত হয় অবশ্যয় আপনাকে আবার হায়ার করবে , তাই চেষ্টা করবেন ভাল ভাবে কাজ করার। সব শেষে জেতা করবেন বায়ার বা ক্লাইন্ট এর সাথে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করবেন এবং এটি করার জন্য কাজের বায়রে কোন কথা বলবেন না, যদি বায়ার আপনাকে না জিজ্ঞাস করে। কাজের কথার মাধ্যমে সব সময় যোগাযোগ রাখুন। এর চেষ্টা করুন কাজ তাড়াতাড়ি শেষ করার যদিও আপনার ঘণ্টার কাজ হলে একটু ক্ষতি হবে, কিন্তু এতে করে আপনি বায়ারের আরও ভাল লাগতে পারে এবং আরও কাজ দিতে পারে।
আজ এতটুকু থাক আর হে আপনি সব সময় অন্যের প্রোফাইল দেখুন আর কখন  নিরাশ হবেন না যদি আপনার প্রোফাইলে কাজ না থাকে আপনি আপনার ভুলগুলো ধরার চেষ্টা করুন এবং সেগুল ঠিক করুন এতে করে আপনি কাজের প্রস্তাব পেতেও পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল থাকবেন।   
যদি ভুল  থাকে তাহলে কষ্ট করে জানাবেন, সংসদন করার চেষ্টা করবো






১২ সেপ্টেম্বর ২০১৩

এন্ড্রয়েড মোবাইল সিকিউরিটি

android 10 problem
মোবাইল বাজারে এন্ড্রয়েড স্থান এখন কোথায় তা আর বলা লাগে না। সবাই এখন প্রযুক্তির ভিতর ডুবে আছে আর উধাহরন হিসাবে বলা যাই এন্ড্রয়েডের কথা। এইতো কিছু দিন আগের কথা এই এন্ড্রয়েডের জন্য আমাদের সবার পরিচিত মোবাইল কোম্পানি নোকিয়ার ইউনিট বিক্রি হয়ে গেল মাইক্রোসফট এর কাছে। এখন আপনাদের কাছে এন্ড্রয়েড অনেক জনপ্রিয় হয়েছে,এবং সাথে সাথে এর নতুনত্ব বেড়ে চলেছে। যেহেতু নতুনত্ব বাড়ছে সাথে বাড়ছে বিভিন্ন সমস্যা। এন্ড্রয়েডের সমস্যার ভিতর সব চেয়ে বড় সমস্যা এন্ড্রয়েড মোবাইল সিকিউরিটির। এই সমস্যা নিয়ে না লিখলেই না।
এবার সব থেকে প্রয়োজনীয় কিছু সিকিউরিটি সম্মন্ধে আপনাদের জানাবো।
১ আপনি আপানর এন্ড্রয়েড মোবাইলটি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে এই সামান্য কাজটি আপনার মোবাইলকে অনেক সুরক্ষিত রাখতে পারে। আপনার সব ধরনের প্রয়োজনীয় অ্যাপস থেকে শুরু করে আপনি আর অনেক কিছু সুরক্ষিত রাখতে পারেন যেমন আপনার মিন্ট ব্যাংক অ্যাপস, জার্নাল অ্যাপস (dayone) আপনার নোট অ্যাপস (evernote) ইত্যাদি আপনি নিশ্চিন্তে রাখতে পারেন। ইমেল অ্যাপস যখন আপনার মোবাইলে ইন্সটাল করা থাকে তখন যে কেউ আপনার মোবাইলে প্রবেশ করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। কিন্তু আপনার এই হোম স্ক্রিন পাসওয়ার্ড আপনার মোবাইলকে অনেক  সহজে রক্ষা করতে পারে।

২       এন্ড্রয়েড মোবাইলের দ্বিতীয় সিকিউরিটি যে বিষয় তা আছে তা হয়তো অনেকে জানেন না বা বুঝতে পারেন না যে কেও আপনার আই ক্লাউড বা আপনার জিমেইল একাউন্ট এ গিয়ে আপনার কত বড় ক্ষতি করতে পারে। যখন আপনি আপনার স্মার্ট ফোনে অনেক কষ্ট করে কিছু তৈরি করলেন এবং কেও আপনার মোবাইলে আই ক্লাউড বা জিমেইল ব্যাবহার করে আপনার সব তথ্য চুরি করে নিলো। আপনি এর জন্য আপনার মোবাইলের জিমেইল একাউন্টে ২ স্টেপ একটিভ করে নিতে পারেন এই কাজটি করলে কেউ যদি আপনার জিমেইল পাসওয়ার্ড জেনেও যায় তাহলে আপনার ভয়ের কিছু নেই। কারন আপনার মোবাইলের ২ স্টেপ একটিভ করা আছে। তাই কেও যদি আপনার জিমেইলে লগ ইন করে তাহলে আপনার মোবাইলে যে কোডটি আসবে সেটা ছাড়া কেউ আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না

৩       রুট করা থেকে বিরত থাকুন
        আপনি হয়তো আপনার মোবাইল ফোনটি রুট করে অনেক মজা পাচ্ছেন। কারন রুট করার ফলে আপনি মুক্ত হতে পারেন। আপনার মনের মত অ্যাপস আপনি ইন্সটল করতে পারেন কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার এই রুট করার ফলে আপনার ক্ষণিকের আনন্দ পরিনিত অতে পারে বিষাদে। কারন আপনার মোবাইল ফোনটি আপনি  যত দিন রুট না করবেন তত দিন আপনার মোবাইল সব ধরনের দূষিত অ্যাপস থেকে বিরত থাকবে এবং যখন আপনি রুট করবেন তখন আপনার মোবাইলে কোন ধরনের বাধা থাকবে না তাই সেখানে অ্যাপস এর সাথে ভাইরাস প্রবেশ করতেই পারে তো আপনি যত দূর পারেন আপনার মোবাইলটি রুট করা থেকে বিরত থাকুন।
৪         যে কোন অ্যাপস ডাউনলোড করতে একটু সতর্ক থাকুন
         এন্ড্রয়েড মোবাইল মানে নিত্য নতুন অ্যাপস ডাউনলোড করা আর মজা নেওয়া। কিন্তু আপনি একটু ও ভেবে দেখেছেন আপনার অ্যাপস টি ভাইরাস মুক্ত কি না। হ্যা অবশ্যয় আপনার মোবাইল অ্যাপস টি পরিক্ষা করবেন। এই তো কিছু দিন আগে গুগলে ৫০,০০০ অ্যাপস রিমুভ করেছে। কারন গুগলে এর অ্যাপস সব সময় ভাইরাস মুক্ত থাকে তাই তারা কোন সমস্যা হওয়ার আগে এই সব অ্যাপস গুলা রিমুভ করে থাকে। দেখা গেছে ২০১২ সালে  ৩২ মিলিয়ন এন্ড্রয়েড ডিভাইস অ্যাপস এর ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। এগুলো আপেল এ ৯৫% আক্রান্ত হয়েছে। আপনি যদি অ্যাপেল পছন্দ না করেন। কিন্তু যদি এটা আপনার সাধের মোবাইলের সাথে হয় তবে কেমন হবে তাই অবশ্যয় অ্যাপস বা সফটওয়্যার ডাওনলোড করার সময় সতর্ক থাকবেন। এন্ড্রয়েড জন্য গুগলে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করলে ভাল হয়।
৫      আপনি যদি আপনার মোবাইলে কোন ব্যাংকের কাজ কারবার করে থাকেন তাহলে অবশ্যয় আপনার স্মার্ট         ফোনে একটি মাত্র ব্রাউজার ব্যাবহার করতে হবে। এসব কাজ কারবার করতে অবশ্যয় অফিশিয়াল অ্যাপস            ব্যাবহার করতে হবে। উধাহরন সরূপ ব্যাংক অফ আমিরিকা, ভানগার্ড, মিন্ট ইত্যাদি কোম্পানির তাদের              নিজেশ্য ব্রাউসজার থাকে।
৬   বর্তমানে হ্যাকাররা এই কাজটি খুব বেশি করে থাকে। মানে এরা ম্যাসেজের মাধ্যমে কিছু লোভনীয় অফার দেয়ে থাকে এবং তাঁর ভিতর ট্রোজান, স্পাইওয়্যার প্রভৃতি দিয়ে দেয়এই ধরনের অফার থেকে দূরে থাকুন। ফিশিং এর উধাহরন সরূপ লটারি, কন্টেস্ট, ফ্রি ডাউনলোড ইত্যাদি।
এই ধরনের আর অনেক সমস্যা আছে যা আমাদের চিন্তার বাইরে নয়।
৭ ধরুন আপনার মোবাইল ফোন যদি অন্য কারো হাতে পরে যায় বা চুরি হয়ে যাই এবং ওই ব্যাবহার কারি যদি আপনার সব কনট্যাক্ট নাম্বার, ইমেইল নাম্বার জেনে যায় তবে কেমন হবে। নিশ্চয় ভাল হবে না। তাই এন্ড্ররয়েড এর জন্য একটি ভাল কাজ করেছেযে প্রথম ব্যাবহারকারি তাঁর ডিভাইসটি বন্ধ করে দিতে পারবে। এই কাজটি মোট চার জন ব্যাবহাকারির তিন জন করতে পারবে। মোবাইল ডিভাইসের বড় সমস্যা হচ্ছে তথ্য হারিয়ে যাওয়া। দেখা গেছে প্রায় ৫৮% এন্ড্ররয়েড তাদের ফোনের তথ্য হারিয়ে যাওয়ার জন্য ভিত থাকে। অ্যাপেলের আইফোন ব্যাবহারকারিরা আইটিউন থেকে তাদের তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। কিন্তু এন্ড্রয়েড ব্যাবহারকারিরা ডেক্সটপ সিঙ্ক করেও নিতে পারে না। কিন্তু একভাবে সকল ডাটা পাওয়া যেতে পারে তা হচ্ছে সকল ফাইলের ব্যাকআপ রাখা।
৮ আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল বেশির ভাগ আক্রান্ত হতে পারে ভাইরাস দ্বারা তাই আপনাকে অবশ্যয়  আপনার মোবাইলের সিকিউরিটি সফটওয়্যারটি আপডেড করে নিন। দেখা যায় আপনার কম্পিউটারে সুরক্ষার জন্য কত কিছুই না করেছেন কিন্তু আপনার মোবাইলের জন্য কোন দিন ভেবেছেন যে আপনার মোবাইল কি অবস্থায় আছে। তাই অবশ্যয় আপনাকে আপনার মোবাইলের সিকিউরিটি অ্যাপস টা আপডেড করে নিন।
৯ যখন আপনি ঘরে থাকবেন না তখন অবশ্যয় আপনার মোবাইলের ওয়্যারলেস এবং ব্লুটুথ অফ করে রাখবেন। বা আপনি যখন বাইরে যাবেন এবং আপনার ব্লুটূথের দরকার না থাকবে তখন ব্লুটুথ বন্ধ করে রাখবেন কারন আপনার ব্লুটূথ বা ওয়্যারলেস এর কানেকশন যদি কোন হ্যাকার পায় তাহলে আপনার মোবাইল টি হ্যাক করে আপনার প্রয়োজনীয় ডাঁটা চুরি করে থাকে। তাই সাবধান।

১০ বিশ্বব্যাপী স্মার্টফোন ইউজারের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর বর্তমানে স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে স্যামসাঙ। সম্প্রতি কিছুদিন আগে দুবাই তে একটি স্যামসাঙ স্মার্টফোনের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এই বিস্ফোরণে স্মার্টফোন টি ছাড়া অন্য কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তারপর সুইজারল্যান্ড এ একটি স্মার্ট ফোনে অগ্নিসংযোগ ঘটে এবং সর্বশেষ হংকং এ গ্যালাক্সি এস ৪ বিস্ফোরণে সম্পূর্ণ একটি এপার্টমেন্ট পুড়ে যায়। একবার ভাবুন, দিনভর আপনি আপনার স্মার্ট ফোন টি ব্যবহার করে থাকেন। সারাদিনে কখনো এটি আপনার হাতে, কখনো আপনার পকেটে থাকছে, আবার কল আসলে আপনি কানে লাগিয়ে কথাও বলছেন। আর বর্তমানে টিন এজারদের প্রায় সারাদিন কাটে স্মার্টফোন নিয়ে। যেখানে স্মার্টফোনের ব্যবহার এত বেশি সেখানে এরকম দুর্ঘটনা সত্যি আমাদের ভাবিয়ে তুলে। তাও আবার যেন তেন চাইনিজ স্মার্টফোনে বিস্ফোরণ ঘটলে একটা কথা ছিল, কিন্তু ঘটেছে বিশ্বের অন্যতম আধুনিক স্মার্টফোন স্যামসাঙ গালাক্সি এস ৪ এ। তাই ভাবনা টা আরও বেশি।